
সিরাজগঞ্জের ২০১০ সালের দিকে এসব ফোন তাড়াশ উপজেলা সদরের সেট সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।
একই টেলিফোন গ্রাহকদের বন্ধ সাথে তাড়াশ টেলিফোন অফিসও টেলিফোন সেটের বানোয়াট ও বন্ধ এবং টেলিফোন টাওয়ারের অতিরিক্ত বিল দেখিয়ে তা যন্ত্রসমূহ অচল ও অকার্যকর হয়ে অপরিশোধের দায়ে আদালতে পড়ে। বিগত কয়েক বছর যাবত মামলা করার নোটিশ দেওয়া তাড়াশ উপজেলা টেলিফোন হয়েছে। উল্লেখ্য তাড়াশ সদরে অফিসে কোন জনবল নেই এটা সম্পূর্ণ কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) তালাবদ্ধ মৃত প্রতিষ্ঠান পরিণত এর প্রায় ৫০ জন গ্রাহক ছিল।
গত হয়েছে সেই সাথে উক্ত দপ্তরে কোন সেবা সার্ভিস চালু নেই। এমতাবস্থায় প্রায় এক দশক পূর্বের সব মিথ্যা ও বানোয়াট বিল বানিয়ে গ্রাহকদের নামে বকেয়া প্রদানের নোটিশ জারি করেছে। অন্যথায় কোর্টে মামলা করারও হুমকি দিয়েছে লক্ষণীয় যে প্রদও নোটিশ গ্রাহকের পাওনা বিলের মোট পরিমাণ উল্লেখ করা হলেও বিলের বিস্তারিত তালিকা বা বিবরণ সংযুক্ত নেই
। ফলে অনেক বছর আগের বিলের পরিশোধের খতিয়ান ও আজকের দিন তারিখের কোন রেকর্ড বোঝা দুষ্কর। ফলে দীর্ঘদিন বন্ধ টেলিফোন গ্রাহকদের দুর্বোধ্য এবং অস্বাভাবিক অনুমান আন্দাজ নির্ভর বিল দিয়ে ঘোলা জলে মাছ শিকার করা প্রয়াস পাচ্ছে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি লিমিটেড।